Posts

Showing posts from March, 2017

আপনার ব্লগ সাইট থেকে আয় করুন গুগল অ্যাডসেন্স ছাড়াই

Image
আমরা জানি যে সব ব্লগ এই গুগল অ্যাডসেন্স পাওয়া যায় না। যেসব ব্লগ এ পাওয়া যায় তাতে আবার ভিজিটর  ক্লিক না করলে তাকা পাওয়া যায় না। আমি আজকে আপনাদের যেই অ্যাড নেটওয়ার্ক এর কথা বলব এতা ব্যবহার করলে ক্লিক এর চিন্তা করা লাগবেনা। ক্লিক ছারাই টাকা জমা হবে। একটি পপ আপ অ্যাড হবে । চিন্তা নাই ভিজিটর বিরক্ত হবেনা প্রতি ভিজিটর মাত্র এক বার ই অ্যাড দেখবে বার বার ডিস্টার্ব হবেনা। ইন্ডিয়া, বাংলাদেশ ছাড়া অন্যান্য দেশের ভিজিটর দের জন্য বেশি  টাকা পাবেন। ১০০% পেমেন্ট পাবেন। অন্য কোন প্রশ্ন থাকলে নিচে মন্তব্য করতে পারেন। ব্যবহার করবেন যেভাবে : প্রথমে  এখানে    যান তাহলে নিচের মত একটা ফর্ম পাবেন ।  ছবির মত করে ফর্ম পুরন করুন  ( IM Network ) এ আপনার যেটায় আইডি আসে সেটা সিলেক্ট করে নিছে আইডি নাম্বার দিন। আমি skype সিলেক্ট করে আইডি দিয়েছিলাম । আইডি না থাকলে করে নিন । আর যদি করা সম্ভব না হয় তাহলে একটা দিলেই হবে এতা কোন সমস্যা না কারন পরে পরিবরতন করা যায়। তারপর  Submit  বাটন এ ক্লিক করুন । সব সম্পূর্ণ হলে ৫ ঘণ্টার মধ্যেই আপনার সাইট আপ্প্রুভ হয়ে যাবে। সাইট অ্যাপ্রুভ হয

কীভাবে দ্রুত টাইপ শিখতে পারবেন

Image
কিবোর্ড ব্যবহার করে দ্রুত টাইপ করতে হলে অনুশীলনের বিকল্প নেই। দ্রুত টাইপ করতে পারাটা এখন একটি দক্ষতা। হালে এ দক্ষতার কদর রয়েছে। দ্রুত টাইপ করতে না পারায় অনেক সময়ের অপচয় হয়। সংক্ষেপে যদি দ্রুত টাইপ করার ‘গোপন রহস্য’ প্রকাশ করতে বলা হয়, তবে মনে রাখতে হবে যে এর জন্য আসলে তেমন কোনো সংক্ষিপ্ত পথ নেই। তবে কিছু পথ আছে, যার মাধ্যমে টাইপ করার দক্ষতাকে নিয়মিত অনুশীলনের মাধ্যমে বাড়িয়ে নেওয়া যায়।  ১. আরামদায়ক জায়গা:  দ্রুত টাইপ করার জন্য চাই উপযোগী ও স্বস্তিকর জায়গা। খোলামেলা ও আরামদায়ক জায়গা হলে দ্রুত টাইপ করতে সুবিধা হয়। ল্যাপটপে বা কিবোর্ড নিয়ে দ্রুত টাইপ করতে গেলে তা কোলের ওপর রাখার চেয়ে টেবিলের ওপর রেখে করলে দ্রুত কাজ হবে।  ২. ঠিক হয়ে বসা:  দ্রুত টাইপ করার জন্য ঠিক হয়ে বসা জরুরি। সোজা হয়ে বসে কবজি যাতে কিবোর্ড বরাবর থাকে, এদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এতে আঙুল কিগুলো ঠিকমতো চালাতে পারবেন। বেশি ঝুঁকে টাইপ না করাই ভালো। আরামদায়ক উচ্চতায় বসে টাইপ করলে দ্রুত টাইপ করা যাবে।  ৩. হাত সঠিক স্থানে রাখুন:  কিবোর্ডের ওপর ঠিকমতো হাত না রাখার ফলে দ্রুত টাইপ করা যায় না। ভুলভাবে কিবোর

কিভাবে বিজয় কীবোর্ড এ বাংলা লিখবেন?

Image
বিজয় কীবোর্ড কি ? বিজয় একটি বাংলা শব্দ যার ইংরেজি অর্থ হল Victor. বিজয় কীবোর্ড হল কম্পিউটারে ব্যবহৃত প্রথম বাংলা কীবোর্ডের লেআউট যা দিয়ে বাংলাতে টাইপ করা যায়। মোস্তফা জব্বার এই কীবোর্ড লেআউট প্রথম বাজারে প্রকাশ করেন। Windows 98 এর সময়কাল থেকে এই কীবোর্ডের প্রচলন শুরু হয়। কিন্তু বর্তমানে বাংলা টাইপ করার বিভিন্ন ধরনের কীবোর্ড বাজারে চালু রয়েছে। বিজয় কীবোর্ডের বেশকিছু ভার্সন বর্তমানে ব্যবহার হয়ে থাকে যার মধ্যে বিজয় ২০০০, Bijoy Pro for WinXP, বিজয় ২০০৩ এবং বিজয় বাহান্ন অন্যতম। বিজয় কীবোর্ড লেআউটঃ এই কীবোর্ড ব্যবহার করার জন্য প্রথমে আপনাকে বিজয় কীবোর্ডের সফটওয়্যারটি কম্পিউটারে ইন্সটল দিতে হবে । এটি কোন ফ্রী এপ্লিকেশন নয় , তবে সহজেই এটি বাজারে কিনে নিতে পারবেন ।  বিজয় কীবোর্ডের লেআউটটি নিচে দেয়া হলঃ Bijoy Keyboard Layout বিজয় কীবোর্ড কিভাবে সেট করবেন ? বিজয় কীবোর্ড ইন্সটল দেয়ার পর এটিকে ব্যবহারের জন্য সেট করা প্রয়োজন। আর তাই সেট করার জন্য কীবোর্ডে প্রেস করুন  Ctrl+Alt+B , এখন আপনার কীবোর্ডটি বাংলা লেখার জন্য সেট হয়ে গেছে। এবার আপনাকে  ফন্ট সেট করে

দ্রুত শিখে ফেলুন বাংলা এবং ইংরেজী টাইপিং মাত্র ৩টি সফট ব্যবহার করে!

Image
আমাকে কয়েকজন ছাত্র জিজ্ঞেস করে স্যার দ্রুত টাইপ শিখার কোন পদ্ধতি আছে, আমার টাইপিং স্পীড তেমন ভাল না, আর কিভাবে আমি আমার টাইপিং স্পীড বাড়াতে পারি, আমি তাদের ৩টি সফট দিলাম ১টি বাংলা টাইপিং মাস্টার অপর ২টি ইংরেজী টাইপিং মাস্টার আর নিয়ম টা শিখিয়ে দিলাম, কয়েক দিন টাইপ করল আর কিছুদিন পর বলল স্যার এত সুন্দর দুটি সফট দিলে আমার আগের থেকে অনেক টাইপিং স্পীড বেড়ে গেল। সবচেয়ে মজা হল এই টাইপিং শিখার সময়  Alphabet Games  আছে যেগুলো খেলে টাইপিং স্পীড অনেক গুণ বেড়ে যায়। তাহলে আর দেরি কেন আপনিও আমার ছাত্রদের মত দ্রুত মনযোগ দিয়ে টাইপিং শিখুন দেখবেন আপনার অনেকগুণ বেড়ে যাবে। সফট ৩টি ডাউনলোড করে নিন নিচের লিংকগুলো থেকে। ১। Bijoy Typing Tutor:  বাংলা টাইপ করার জন্য টাইপিং মাষ্টার নিয়ে আর শিখে বাংলা টাইপ। Download  ২। English Typing Master Pro:   ইংরেজী টাইপিং শিখার টাইপিং মাষ্টার নিয়ে আর দ্রুত করে ফেলুন টাইপিং স্পীড। Download ৩। RapidTyping_Portable:  এটা ও মজা করে ইংরেজী টাইপিং শিখার দারুণ এক Portable সফট  ডাউনলোড  করে নিন আর আপনার টাইপিং স্পীড বাড়িয়ে নিন । ভালো লাগলে টিউমেন্ট করতে ভুলবেন না

গুগল এডসেন্স সম্পর্কে জানুন . (যারা নতুন তাদের জন্য)

Image
গুগল এডসেন্স কি? আমাদেরকে সবার প্রথমে জানতে হবে যে, গুগল এডসেন্স কি? গুগল এডসেন্স হল সার্চ ইঞ্জিন জায়ান্ট গুগলের একটা সার্ভিস। এটার মাধ্যমে গুগল ব্লগারদের ব্লগে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে এবং তার বিনিময়ে ব্লগারদেরকে টাকা দেয়। ব্লগ থেকে ইনকামের এটাই সবচেয়ে বড় এবং বহুল ব্যাবহৃত উপায়। গুগল কেন আমাদেরকে টাকা দেয়? গুগলের আরেকটা সার্ভিস আছে, যার নাম গুগল এডওয়ার্ড। গুগল এডওয়ার্ড এর মাধ্যমে গুগল বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা প্রতিষ্ঠানের কাছ তাদের ওয়েবসাইট বা প্রতিষ্ঠানের প্রচারনার চুক্তিতে টাকা নেয়। তারপর এডসেন্স সার্ভিসের মাধ্যমে গুগল বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা ব্লগে টাকা প্রদানকৃত ওয়েবসাইট বা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করায়। এখন গুগল যত টাকা আয় করে তার থেকে ওয়েবসাইট বা ব্লগের মালিকদেরকে ৬৮% পরিমান অর্থ প্রদান করে এবং বাকি ৩২% অর্থ সার্ভিস পরিচালনা ব্যয় হিসেবে গুগল রেখে দেয়। গুগল ওয়েবসাইট বা ব্লগের মালিকদেরকে মাসে কত টাকা দেয়? কিছুদিন আগে আমাকে একজন প্রশ্ন করেছিল যে, গুগল আপনাকে মাসে কত টাকা দেয়। এরকম ধারণা অনেকেরই আছে যে কষ্ট করে গুগল এডসেন্স একাউন্ট পেয়ে গেলেই গুগল আমাকে

ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে আয় করুন

Image
ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করবেন কিভাবে নিচে এর বর্ননা দেওয়া হলো...! বর্তমানে   বাংলাদেশের   তরুণ   প্রজন্মের কাছে   অত্যন্ত   গুরুত্বপূর্ণ   ও   আলোচিত বিষয়   হচ্ছে   ফ্রিল্যান্সিং । যদিও   বিষয়টি আন্তর্জাতিক   পরিমন্ডলে   বহুদিন   হতেই স্বীকৃত ,  কিন্তু   বাংলাদেশে   বিষয়টি অনেকের   কাছেই   নুতন । ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে     এমন একটি চাকরি বাজার যেটা আপনি পৃথিবীর যে কোন স্থান থেকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে কাজ করতে পারবেন। আপনি যত খুশি কাজ করতে পারবেন এবং অনেক বেশী টাকা আয় করতে পারবেন। কাজ শেষে আপনার টাকা পাওয়ার ব্যাপারটাও নিশ্চিত । ফ্রিল্যান্সিং  হল   বিলিয়ন   ডলারের একটি   আইটি   বাজার ।   যেখানে   উন্নত দেশগুলো   কাজের   মূল্য   কমানোর   জন্য আউটসোর্সিং   করে   থাকে । ফ্রিল্যান্সিং কাজের   মধ্যে   রয়েছে :  গ্রাফিক্স   ডিজাইন ,  ওয়েব   ডিজাইন ,  এনিমেশন ,  ভিডিও এডিটিং ,  প্রোগ্রামিং   এমনকি   ডাটা এন্ট্রির   মত   অসংখ্য   কাজ । আমাদের   পাশ্ববর্তী   দেশ   ভারত   ও পাকিস্থান   বিষয়টি   ভালমতই   কাজে লাগিয়েছে । তাদের   একজন   ছাত্র   তার পড়াশোনার   পাশাপাশি ,  একজন চাকুরিজীবি